মাধবদী একটি প্রচীন নাম । সুদূর অতিত থেকে এ নামটি চলে আসছে। মাধবদী ব্রক্ষপুত্র নদের তীরে অবস্থিত। এই ব্রক্ষপুত্র নদটি কিশোরগঞ্জ জেলা হয়ে মনোহরদীর উপর দিয়ে এসে হাড়ি ধোয়া নদীতে মিশে তারপর এই নদ পলাশ উপজেলার জিনারদীর অদূর থেকে শিলমান্দী হয়ে মাধবদীর উপর দিয়ে দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদিতে গিয়ে মিশে যায়। এই খরস্রোতা নদকে কেন্দ্র করেই প্রাচীন মাধবদীর জন্ম। যার বুকে এককালে উত্তাল ঢেউ ছিল, বিরাটকার গয়না নৌকা পাল তোলে এসে নোঙর ফেলতও মাধবদীর বুকে।
বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের তত্ত্ব থেকে জানা যায় প্রাচীন কালে পানি বেষ্টিত কোন নিদিষ্ট এলাকাকে "দী" "চর" এইসব নামে চিন্থিত করা হতো। "দী" যোগে আরো কতগুলো এলাকা আছে মাধবদীর পাশে। যেমন- আনন্দী, সাগরদী, রহিমদী, শীলমান্দী, আবার চর বালাপুর, চরপাড়া, পাইকারচর, চরভাসানীয়া ইত্যাদি। সে হিসেবে মাধবদী যে সেকালে একটি জলবিধৌত দ্বীপাঞ্চল ছিল তা নামকরণ থেকেই প্রতীয়মান। রাজধানী ঢাকার পূর্ব দিকে ৪০ কিলোমিটার , জেলা সদর নরসিংদীর দক্ষিণ দিকে ১২ কিলোমিটার, ঢাকা সিলেট হাইওয়েয় পাশে এবং মেঘনা স্রোতস্বীনির ৪ কিলোমিটার এর মধ্যেই এই জনপদের অবস্থান।
বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের তত্ত্ব থেকে জানা যায় প্রাচীন কালে পানি বেষ্টিত কোন নিদিষ্ট এলাকাকে "দী" "চর" এইসব নামে চিন্থিত করা হতো। "দী" যোগে আরো কতগুলো এলাকা আছে মাধবদীর পাশে। যেমন- আনন্দী, সাগরদী, রহিমদী, শীলমান্দী, আবার চর বালাপুর, চরপাড়া, পাইকারচর, চরভাসানীয়া ইত্যাদি। সে হিসেবে মাধবদী যে সেকালে একটি জলবিধৌত দ্বীপাঞ্চল ছিল তা নামকরণ থেকেই প্রতীয়মান। রাজধানী ঢাকার পূর্ব দিকে ৪০ কিলোমিটার , জেলা সদর নরসিংদীর দক্ষিণ দিকে ১২ কিলোমিটার, ঢাকা সিলেট হাইওয়েয় পাশে এবং মেঘনা স্রোতস্বীনির ৪ কিলোমিটার এর মধ্যেই এই জনপদের অবস্থান।