আপনারা জানেন।
রাস্তার পাশের ঐ চামড়া ঝুলে যাওয়া বয়োবৃদ্ধ গাছটার মত
আপনাদের মনের চামড়াও ঝুলে গেছে
তাই আপনারা জানেন।
আমরা জানিনা।
অতএব আপনারা এবং আমরা
এই দুই ‘আ’র মধ্যে রচিত হয়ে গেছে
মাইলকে মাইল ব্যবধান।
দয়া করে তাই চিৎকার করে নিজেকে কষ্ট দিবেন না।
বাতাস উজানে বইছে।
উজানের উলটা পিঠে দাঁড়িয়ে
আমরা কিছুই শুনতে পাচ্ছিনা!
((ছোট্ট একটু কথার যোগ-
এ কবিতার বয়স কমসে কম চার বছর!
তখন আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড মিলে কিছুদিন রিয়েল হিপ্পী হওয়ার ট্রাই দিয়েছিলাম। কিন্তু “মেয়ে মানুষ” আমরা পারিনি!
আমরা না, আসলে আমি পারিনি।
আমার বান্ধবীটা অদ্ভূদভাবে পুরো সমাজকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এখনো সমানে ভ্যাগাবন্ডই রয়ে গেল!
তখন, এক অদ্ভূদ চিড়বিড়ে রাগ থেকে, একদিন, একটা চায়ের ঝুপড়িতে চা খেতে খেতে এই কাব্য সাধনা (!) করা হয়েছিল সমাজকে উদ্দেশ্য করে।
ব্যাস, আর কিছু না! ))
রাস্তার পাশের ঐ চামড়া ঝুলে যাওয়া বয়োবৃদ্ধ গাছটার মত
আপনাদের মনের চামড়াও ঝুলে গেছে
তাই আপনারা জানেন।
আমরা জানিনা।
অতএব আপনারা এবং আমরা
এই দুই ‘আ’র মধ্যে রচিত হয়ে গেছে
মাইলকে মাইল ব্যবধান।
দয়া করে তাই চিৎকার করে নিজেকে কষ্ট দিবেন না।
বাতাস উজানে বইছে।
উজানের উলটা পিঠে দাঁড়িয়ে
আমরা কিছুই শুনতে পাচ্ছিনা!
((ছোট্ট একটু কথার যোগ-
এ কবিতার বয়স কমসে কম চার বছর!
তখন আমি আর আমার এক ফ্রেন্ড মিলে কিছুদিন রিয়েল হিপ্পী হওয়ার ট্রাই দিয়েছিলাম। কিন্তু “মেয়ে মানুষ” আমরা পারিনি!
আমরা না, আসলে আমি পারিনি।
আমার বান্ধবীটা অদ্ভূদভাবে পুরো সমাজকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে এখনো সমানে ভ্যাগাবন্ডই রয়ে গেল!
তখন, এক অদ্ভূদ চিড়বিড়ে রাগ থেকে, একদিন, একটা চায়ের ঝুপড়িতে চা খেতে খেতে এই কাব্য সাধনা (!) করা হয়েছিল সমাজকে উদ্দেশ্য করে।
ব্যাস, আর কিছু না! ))